ছোটবেলায় বড়দিনের কেক সাধারণত বাড়িতেই বানানো হত। তবে বাবা কিনেও আনতো মাঝে মধ্যে। সেই রকমই একবার শুনলাম এক বিশেষ ধরণের কেক আনা হয়েছে। নাম নাকি ডান্ডি। শুনেই তো আমি বুঝে নিয়েছি আদতে কী আনা হয়েছে। গোদা বাংলায় যাকে বলে সেন্ট পারসেন্ট শিওর। ছবিতে বহু বার দেখেছি। লাল সাদা স্ট্রাইপ দেওয়া বাকানো লাঠির মত ডান্ডি। কিন্তু, […] ...পড়তে থাকুন
রত্নগিরি। রাজগীরের সাতটা পাহাড়ের অন্যতম। টাঙ্গাগুলো এসে যেখানে নামায়, সেখানটা সারাদিনই প্রায় জমজমাট থাকে। একদিকে রোপওয়ে চড়ে বিশ্ব শান্তি স্তুপ যাওয়ার ভিড় আর অন্যদিকে ঘোড়া কাটোরা লেকের টোটোর লাইন। তারই মধ্যে দোকানপাট, টাঙ্গা স্ট্যান্ড আর ঘোড়াদের জল খাওয়ার জায়গা। ...পড়তে থাকুন
ইপসুইচ ডকের একটু আগে শুরু হয়ে নদীর ধারের এই রাস্তাটা চলে গেছে সেই স্টোমার্কেট অবধি। মোট দূরত্ব প্রায় ২৭ কিলোমিটার। নাম, গিপিং ভ্যালি রিভার পাথ। নদীর নাম গিপিং। গিপিং নদীর ধার ধরে, মাঝের কিছুটা অংশ বাদ দিয়ে, প্রায় পুরোটাই হেঁটেছিলাম। ...পড়তে থাকুন
বহুকাল আগে এই অঞ্চলের রাজার স্ত্রী ছিলেন খুবই নির্মম ও লোভী। একবার এক বিধবা মহিলা ভিক্ষা চাইতে এলে উনি এতটাই খারাপ ব্যবহার করেন যে মহিলা ওঁকে শাপ দেন। কদিন পরে রানী একসাথে বারোটি ছেলের জন্ম দেন। ...পড়তে থাকুন
বাঙালি নাকি ঘুরতে যাওয়ার থেকেও ঘোরার পরিকল্পনা করতে ভালবাসে বেশি। কোথাও থেকে ঘুরে ফিরতে না ফিরতেই শুরু হয়ে যায় পরেরবারের খোঁজখবর। সত্যি মিথ্যে জানা নেই, তবে আমিও অনেকটা ওইরকমই। সারা বছরই মনটা উড়ু-উড়ু। ...পড়তে থাকুন
মোস্টারে উঁচু বাড়ি বিশেষ নেই। তাই মাত্র আটতলা হলেও বেশ তালগাছ মার্কা মনে হয় এটাকে। উপরের তলা থেকে দেখা যায় অনেকটা। নদী পেরিয়ে শহরের অন্য দিকটাও। আর সেই কারণেই নাকি যুদ্ধের সময় এখানে আস্তানা গেড়েছিল ক্রোট দলের স্নাইপার। কড়া নজর থাকত বসনিয়াক অঞ্চলে, আর কাউকে চোখে পড়লেই ছুটে আসত গুলি। ...পড়তে থাকুন
রোম থেকে ফ্লোরেন্সের জন্য কাকভোরের ট্রেন ধরেছিলাম ডেভিডবাবুর দেখা পাবার আশায়। শুনেছিলাম সকাল সকাল গিয়ে লাইন দিলে আগে থেকে টিকিট না কাটলেও চলে। সুতরাং বাঁচানো সম্ভব প্রি-বুকিং-এর আট ইউরো। ...পড়তে থাকুন
অস্ট্রিয়ার জলৎস্‌বর্গ। সঙ্গীতের শহর। একদিকে যেমন মোসার্টের জন্মস্থান, অন্যদিকে এই শহরেই থাকতেন "দ্য সাউন্ড অফ মিউজিক" খ্যাত ফন ট্রাপ পরিবার। তবে সঙ্গীতের পাশাপাশি এ শহর প্রাসাদেরও। ...পড়তে থাকুন
এর মধ্যে সানেন আর পাশের গ্রাম স্তাদে খুলেছে স্কি রিসর্ট। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ট্যুরিজম, খুলছে বিলাসবহুল সব হোটেল। দেখা যাচ্ছে বিখ্যাত সব লোকেদের। তাদের মধ্যে অনেকেই বাড়ি বানাচ্ছেন এখানে। কিন্তু তবুও, এত কিছুর পরেও সুইৎজারল্যান্ডের ছোট্ট এক গ্রামের অনামী সুন্দর একটি চার্চ হয়েই রয়ে যেত এটি। যদি না ...পড়তে থাকুন